ইউএসজিএস জানিয়েছে, গত সপ্তাহে ওকলাহোমায় অন্তত ১৯টি ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর মধ্যে ৪ মাত্রার ৫ মাত্রার ভূমিকম্পও ছিল। তবে রবিবারের কম্পনটির তীব্রতা ছিল দুই সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
ভূমিকম্পে বাড়িঘর ও গ্যাস লাইনের ক্ষয়ক্ষতি হলেও কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। অগ্নিনির্বাপন দফতর থেকে বেশ কয়েকটি ভবনে ক্ষয়ক্ষতির খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। ভূমিকম্পের কারণে সোমবার স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
ভূমিকম্পের পর শহরের বিভিন্ন এলাকার ব্রিজের অবস্থা পর্যবেক্ষণে কাজ শুরু করেছে ওকলাহোমা পরিবহন পর্যবেক্ষণ বিভাগ।
ওকলাহোমার সিটি হলের কাচে ফাটল ধরেছে। সিমারন টাওয়ারের সামনের কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে। কয়েকটি ভবনের বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে পুলিশ। এছাড়া গ্যাস লাইনে লিকের কারণে ডাউনটাউনের কিছু অংশ থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
ওকলাহোমা ছাড়াও কানসাস সিটি, মিসৌরি, লিটল রক ও আরকানসাসেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।
/এমপি/