আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়েছে, রাজ্যসভায় নির্বাচিত হওয়ার পর হাতে গোনা কয়েকদিন সংসদে গিয়েছিলেন মিঠুন। পরে অর্থলগ্নি সংস্থার অনিয়ম নিয়ে তদন্তের সূত্রে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করার পর কার্যত আর সংসদে যাননি তিনি। দফায় দফায় চিঠি পাঠিয়ে ছুটি নিয়েছেন। পাশাপাশি অসুস্থও হয়ে পড়েন তিনি। এবার পাকাপাকিভাবে রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দিলেন মিঠুন।
আগে থেকেই জল্পনা ছিল চলতি সপ্তাহের গোড়ায় সংসদে গিয়ে ইস্তফাপত্র দিতে পারেন তিনি। তবে একেবারে সপ্তাহের শুরুতেই তিনি ইস্তফা দিয়ে দিলেন। তৃণমূল সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকা বলছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়কে জানিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মিঠুন। রাজ্যসভায় তার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ২০২০ সালের এপ্রিলে। তৃণমূল সূত্রের বরাতে আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, মিঠুনের জায়গায় কাকে সংসদ সদস্য করা যায়, তা এখনও ভাবেননি মমতা।
দলের সঙ্গে বিভিন্ন চিটফান্ড সংস্থার নাম জড়ানোর পর থেকেই তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে শুরু করে মিঠুন চক্রবর্তীর। একপর্যায়ে তাতে তারও নাম জড়ায়। এরপরেই রাজনীতির সঙ্গে আস্তে আস্তে সম্পর্কচ্ছেদ করেন তিনি।
/বিএ/ এপিএইচ/