আনাদোলুর প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘মধ্যপ্রাচ্য এবং ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যকার শান্তি প্রক্রিয়ার সর্বশেষ অবস্থাসহ দুই দেশের বিশেষ সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেছেন সিসি ও আব্দুল্লাহ।’
ট্রাম্প ও সিসির মধ্যে বৈঠক হওয়ার একদিন পরই বৈঠক করলেন সিসি ও আব্দুল্লাহ। ফিলিস্তিন ইস্যু, শান্তি প্রক্রিয়া এবং সন্ত্রাসবাদবিরোধী লড়াইসহ বেশ কিছু ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেছিলেন ট্রাম্প ও সিসি।
শান্তি পুনরুজ্জীবিত করা, ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা এবং ফিলিস্তিন ইস্যুতে একটি স্থায়ী সমাধানে পৌঁছানোর জন্য আলৈাচনার পথ খুঁজতে ৫ দিনের সফরে শনিবার ওয়াশিংটন পৌঁছান সিসি। আর আব্দুল্লাহ ওয়াশিংটন সফর শুরু করেছেন মঙ্গলবার। এদিন ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। বৈঠকে জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অংশীদারত্ব ও কৌশলগত সহযোগিতা জোরদারের ব্যাপারে আলোচনা হয়।
এর আগে এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানায়, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি প্রক্রিয়ার ইস্যুসহ বেশ কিছু নিয়ে জর্ডানের বাদশাহর সঙ্গে আলোচনার কথা ভাবছেন ট্রাম্প।
/এফইউ/বিএ/