ডাউনিং স্ট্রিটের এক মুখপাত্র জানান, ‘প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট একমত হয়েছেন যে আসাদ সরকারকে সমর্থনের জন্য এখন রাশিয়াকে চাপ প্রয়োগ করা সম্ভব। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মস্কো সফরের সিরিয়ার রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা কাটানোর সুযোগ এসেছে। তারা ইরানের হুমকির কারণে মধ্যপ্রাচ্যের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন।’
তাদের ফোনালাপে উঠে এসেছে উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক পরীক্ষার বিষয়টিও। ওই মুখপাত্র জানান, দুই নেতা আন্তর্জাতিক অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। চীন ও উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক হুমকি নিয়ে আলোচনা করেছেন তারা।
৪ এপ্রিল সিরিয়ায় রাসায়নিক হামলার প্রতিবাদে শুক্রবার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ট্রাম্প প্রশাসন। সিরিয়ান ইস্যুতে ইউরোপেও অনেক আলোচনা চলছে। হোয়াইট হাউস জানায়, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল এক ফোনালাপে ট্রাম্পকে বলেছেন আসাদ অবশ্যই দোষী।
তবে সিরিয়া রাসায়নিক হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। রাশিয়াও বলেছে সিরিয়ার কাছে রাসায়নিক অস্ত্র রয়েছে এটা প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছ যুক্তরাষ্ট্র।
/এমএইচ/বিএ/