ডেইলি কলারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রামীণ ব্যাংকে নানা আর্থিক অনিয়মের ঘটনায় ২০১২ সালের গোড়ার দিকে তদন্ত শুরু করে বাংলাদেশ সরকারের একটি কমিশন। সে সময়ে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন ড. ইউনূস। ওই তদন্ত বন্ধ করার উদ্দেশ্যেই মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর থেকে জয়ের ওপর চাপ দেওয়া হয়।
২০১০ থেকে ২০১২ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত তারা জয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে থাকেন। উদ্দেশ্য ছিল তিনি যেন ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধে তার মা শেখ হাসিনাকে রাজি করান। শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালের গোড়ার দিকে ওই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
সজীব ওয়াজেদ জয় সে সময় বলেছিলেন, ১৭ বছর ধরে বৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালে কখনও তার কোনও সমস্যা হয়নি। তবে ড. ইউনূসের ব্যাপারে তদন্তের ঘটনায় মার্কিন কর্মকর্তারা তার বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগে তদন্ত শুরুর হুমকি দেন। ‘তারা দফায় দফায় আমাকে বলেছেন, ইউনূসের অনেক প্রভাবশালী বন্ধু আছে। আর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লিনটনের সঙ্গে তার সম্পর্কের বিষয়টিও গোপন কোনও ব্যাপার নয়।’ বলেছিলেন সজীব ওয়াজেদ জয়।
/এমপি/বিএ/