চীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, সীমান্তে শান্তি বজায় রাখতে দুই দেশকেই কাজ করতে হবে। উভয় দেশের সীমান্তের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে দুই দেশের সরকারকে অব্যশই যৌথভাবে কাজ করতে হবে।
মিয়ানমারকে অভ্যন্তরীণ শান্তি প্রক্রিয়ায় সহায়তার প্রস্তাব দিলেও ঠিক কী ধরনের সহায়তায় আগ্রহী চীন সেটা অবশ্য পরিষ্কার নয়। তবে, দক্ষিণ সীমান্তে চীন সম্প্রতি সামরিক মহড়া চালিয়েছে। এর আগে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দেশটি মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যকার দ্বন্দ্বে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছিল। অবশ্য, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিয়ানমারের উগ্র বৌদ্ধ সন্ত্রাসী ও সেনাবাহিনীর জাতিগত নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে চীনকে কখনও সরব হতে দেখা যায়নি।
/এমপি/