এর আগে ২১ জুলাই শুক্রবার নিজের দীর্ঘদিনের সমর্থক অর্থনীতিবিদ অ্যান্থনি স্কারামেচিকে নিজের শীর্ষ যোগাযোগ কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেন ট্রাম্প। ওই নিয়োগের প্রতিবাদে স্পাইসার পদত্যাগ করেন ক্ষুব্ধ সিয়ান স্পাইসার। এমন সময়ে তিনি পদত্যাগ করলেন যখন ২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপ এবং ট্রাম্পের রুশ সংযোগ নিয়ে তদন্ত চলছে।
পদত্যাগের আগে অ্যান্থনি স্কারামেচি’র নিয়োগকে বড় ধরনের ভুল হিসেবে আখ্যায়িত করেন শন স্পাইসার। তবে ট্রাম্প তার সিদ্ধান্তে অনড় থাকায় হোয়াইট হাউস ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন স্পাইসার।
/এমপি/