এর আগে বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি (অব.) সরদার মুহাম্মদ রাজার নেতৃত্বে ইমরান খানের মামলার শুনানি শুরু হয়। তবে এদিনও ইমরান খান হাজির না হওয়ায় শুনানি স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। একইসঙ্গে তাকে গ্রেফতার করে পরবর্তী শুনানিতে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়। আগামী ২৬ অক্টোবর পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের আদেশের সঙ্গে ভিন্নমত পোষণের কথা জানিয়েছেন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির নেতারা। দলটির মুখপাত্র নায়েমুল হক জানিয়েছেন, দলের পক্ষ থেকে এ পরোয়ানার বিরুদ্ধে ইসলামাবাদ হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ জানানো হবে।
একই অভিযোগে এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর ইমরান খানের বিরুদ্ধে জামিনযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে দেশটির নির্বাচন কমিশন। তখন ইসলামাবাদ হাইকোর্ট ওই পরোয়ানা স্থগিত করে। তবে এবারই প্রথম এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য পরোয়ানা জারি করা হলো।
অবৈধ বিদেশি অর্থায়নের অভিযোগে ২০১৪ সালের নভেম্বরে ইমরান খানের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছিলেন তারই দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আকবার এস বাবর। অভিযোগে বলা হয়, দুটি অফশোর কোম্পানি থেকে ইমরান খান প্রায় তিন মিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক তহবিল সংগ্রহ করেছেন।