ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, মৃত্যুদণ্ড ও খালাস পাওয়া ৪৭ জনই ইরাকি নাগরিক। এর মধ্যে ২৪ জনই আগের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিল।
২০১৪ সালে সশস্ত্র সুন্নিপন্থী সংগঠন আইএস ইরাকের উত্তরাঞ্চল দখল করার পর তিকরিতের স্পাইশার সামরিক ঘাঁটিতে এ গণহত্যা চালিয়েছিল। পরে তারা হত্যাকাণ্ডের ভিডিও ছবি প্রকাশ করে। ২০১৫ সালে এলাকাটি পুনর্দখলে নেওয়ার পর গণকবর শনাক্ত করে ইরাকের সরকারি বাহিনী। সে সময় অভিযান চালিয়ে অপরাধে জড়িত থাকা সন্দেহে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, এই বিচারে আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখা হয়নি। অনেক আসামির দাবি, ঘটনার সময় তারা তিকরিতেই ছিলেন না। অনেককে আইনজীবী নিয়োগের সুযোগও দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। আবার কারও কারও অভিযোগ, তাদের কাছ থেকে জোর করে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে। সূত্র: বিবিসি
/এফইউ/বিএ/