ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার এমন সিদ্ধান্ত দেশটিকে জাতিসংঘের অন্য দেশগুলো থেকে আরও বিচ্ছিন্ন করে দিতে পারে।
মানবাধিকার কাউন্সিলের অধিবেশনে যোগ না দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে কাউন্সিল বরাবর উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রি-সু-ইয়ং একটি বিবৃতি দেন। বিবৃতিতে, তিনি অভিযোগ করেন যে যুক্তরাষ্ট্র ও অন্য দেশগুলো দেশত্যাগী উত্তরে কোরীয় নাগরিকদেরকে টাকা দিয়ে সাক্ষ্য আদায় করছে। তিনি আরও বলেন, ‘কাউন্সিলের ঠিক করে দেওয়া নীতি মানতে উত্তর কোরিয়া বাধ্য নয়।’
উত্তর কোরিয়ার সাম্প্রতিক পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা এবং স্যাটেলাইট স্থাপনের প্রতিক্রিয়ায় কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা ঠিক করতে বুধবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে জাতিসংঘের প্রতিবেদনেগুম, জোরপূর্বক শ্রম, নির্যাতন, ধর্ষণ ও শিশুহত্যার মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য উত্তর কোরিয়াকে দায়ী করা হয়। সূত্র: বিবিসি
/এফইউ/