পেন্টাগন প্রধান হিসেবে ইরাকে এ সফরের মধ্য দিয়ে ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর বিরুদ্ধে মার্কিন সমর্থিত ইরাকির বাহিনীর অভিযানকে গতিশীল করতে ভূমিকা রাখবেন ম্যাথিস। মসুলে শক্তঘাঁটি থেকে আইএসকে উচ্ছেদে নতুন অভিযান শুরু করেছে ইরাকি বাহিনী।
তবে সফরে এসে ট্রাম্পের বক্তব্যের জবাব দিতে হচ্ছে ম্যাথিসকে। বিশেষ করে ইরাকসহ সাতটি মুসলিম দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা এবং ২০০৩ সালের দখলের পর ইরাকের তেল যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ে নেওয়া উচিত ছিল বলে ট্রাম্প যে মন্তব্য করেছিলেন, তা নিয়ে কথা বলতে হচ্ছে ম্যাথিসকে।
চলতি বছর জানুয়ারিতে ট্রাম্প সিআইএ কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, আমাদের ইরাকের তেল রেখে দেওয়া উচিত ছিল। হয়ত আমরা আরেকটি সুযোগ পাব।
তবে ইরাক সফরে গিয়ে ট্রাম্পের এমন লক্ষ্য বাস্তবায়নের কথা খারিজ করে দিয়েছেন ম্যাথিস। তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ইরাকের তেল লুট করার কোনও ইচ্ছা নেই মার্কিন বাহিনীর।
ম্যাথিস বলেন, ‘আমরা আমেরিকানরা সাধারণত অর্থের বিনিময়ে গ্যাস ও তেল কিনি। আমি নিশ্চিত যে, আগামীতেও আমরা এ ধারা অব্যাহত রাখব। আমরা তেল দখল করতে ইরাকে আসিনি।’ সূত্র: রয়টার্স।
/এএ/