স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সবার আগে রোগীর সেবার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সরকার সারাদেশের হাসপাতালগুলোর সংস্কার করেছে, শয্যা সংখ্যা বাড়িয়েছে। অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন করেছে। পাশাপাশি নতুন নতুন বিশেষায়িত হাসপাতালও নির্মাণ করা হচ্ছে। এই পদক্ষেপগুলো নেওয়া হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষের জন্য স্বল্পমূল্যে আধুনিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে। একাজে ডাক্তারদের কর্মস্থলে থেকে জনগণের চিকিৎসা দেওয়া।’
বাংলাদেশ থেকে যক্ষা নির্মূলের পথে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে পেলিও ও ধনুষ্টংকারমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। যক্ষা নিয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের আরও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী টিবি হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড, বিভাগ ও ল্যাবরেটরি ঘুরে দেখে সেবা-কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তিনি হাসপাতালে সেবা নিতে আসা রোগী ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদসহ মন্ত্রণালয় ও হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
/জেএ/এমএনএইচ/