প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান দেশে কোনও খাদ্যাভাব নেই, কিন্তু সুষম খাদ্যাভাস নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। এখনও বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক নারী পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। যার কারণে নারীরা এনিমিয়া রোগে ভুগছে, শিশুরা বামন বা খর্বাকৃতি হচ্ছে। এ সমস্যা সমাধান করার জন্য সরকার হতদরিদ্র নারীদের মাঝে পুষ্টি চাল বিতরণ কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।’
পরীক্ষামূলক ভাবে দেশের ৩৫টি উপজেলায় পুষ্টি চাল বিতরণ কার্যক্রম চলছে উল্লেখ করে চুমকি বলেন, ‘মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতি মাসে সারা দেশে ১০ লাখ হতদরিদ্র নারীকে ৩০ কেজি করে চাল প্রদান করে এবং ৮ লাখ হতদরিদ্র মাকে মার্তৃত্বকালীন ভাতা প্রদান করে।’
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাহমুদা শারমিন বেনুর সভাপতিত্বে কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম বাংলাদেশের প্রতিনিধি ক্রিস্টা রাডের।
/এসআই/এমও/