হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হাবিবুল্লাহ তালুকদার রাসকিন বাংলা ট্রিবিউনকে মোবাইলে বলেন, ‘২০০৫ ও ২০০৬ সালে সিটি স্ক্যান ও এমআরআই মেশিন লাগানো হয়। এরপর কিছুদিন পর এমআরআই মেশিনটা অকেজো হয়ে পড়ে। সিটি স্ক্যান মেশিনটা মাঝে মাঝে চলে। কিছুদিন ভালো থাকে।আবার অকেজো হয়ে যায়।এমআরআই মেশিনটি চীন সরকার বাংলাদেশ সরকারকে উপহার হিসেবে দিয়েছে। সিটি স্ক্যান মেশিনটি সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরের (সিএমএসডি)মাধ্যমে কেনা হয়েছে।’
হাসপাতালের কনসালটেন্ট ডা. মো. আহসান হাবিব মুকুল বাংলা ট্রিবিউনকে মোবাইলে বলেন, ‘সোমবার দুটো মেশিনের উদ্বোধন করেছেন আমাদের ডিরেক্টর স্যার। এতদিন রোগীদের আমরা বাইরে সিটি স্ক্যান এবং এমআরআই করার জন্য পাঠাতাম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বক্ষব্যাধি, বিএসএমএমইউ ও ঢাকা মেডিক্যালে পাঠাতাম। এখন আর বাইরে পাঠাতে হবে না।’