বুধবার (৮ এপ্রিল) কোভিড-১৯ নিয়ে আয়োজিত স্বাস্থ্য বুলেটিনে তিনি এই তথ্য জানান। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।
অধ্যাপক ডা. সানিয়া তহমিনা বলেন, ‘আইসোলেশন শয্যা সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়াচ্ছি, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে এই কাজ করা হচ্ছে। সরকারি স্থাপনাগুলোকেও আইসোলেশনের শয্যা হিসেবে ব্যবহারের প্রক্রিয়া চলছে। এসব হাসপাতালে মোট নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) শয্যা রয়েছে ১১২টি। একই সঙ্গে ডায়ালাইসিস শয্যা রয়েছে ৪০টি। তবে এসব বাড়ানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোভিড-১৯ একটি নতুন ভাইরাস, এখনও অনেক কিছু জানার বাকি রয়েছে, কিন্তু যে স্বাস্থ্যবিধি দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো মেনে চলতে হবে সবার স্বার্থে। একজন থেকে আরেকজনের শারীরিক দূরত্ব হবে কমপক্ষে তিন ফুট। এই সময় গরম পানি খাওয়া ভালো।’
এই সময় জানানো হয়, জরুরি অবস্থা না হলে হাসপাতালে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। আর এটা কেবল বাংলাদেশের জন্যই নয়, উন্নত বিশ্বেও এভাবেই কাজ করা হচ্ছে।