ড. ফিরোজ আহমেদ বলেন, করোনা উপসর্গ দেখা দিলে ২৬ মে গণস্বাস্থ্যের র্যাপিড টেস্টিং কিটে নমুনা পরীক্ষা করে করোনা পজিটিভ রেজাল্ট আসে। পরবর্তী সময়ে পিসিআর ল্যাবের পরীক্ষাতেও আমি ও আমার স্ত্রী একই ফলাফল পাই।
ড. ফিরোজ আহমেদ বলেন, শারীরিক এবং মানসিকভাবে আমি ও আমার স্ত্রী শক্ত আছি। জটিল কোনও উপসর্গ নেই এখনও। হালকা জ্বর ও ডায়রিয়া আছে। তবে কাশি নেই।
উল্লেখ্য, ড. বিজন শীলের নেতৃত্বে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের করোনা শনাক্তকরণ র্যাপিড টেস্টিং কিট উদ্ভাবন কাজের সঙ্গে প্রথম থেকেই যুক্ত ছিলেন ড. ফিরোজ আহমেদ। তিনি নোবিপ্রবির মালেক উকিল হলের প্রভোস্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বাংলাদেশ গ্রাজুয়েট মাইক্রোবায়োলজি সোসাইটির সভাপতি হিসেবেও কাজ করছেন তিনি। ড. ফিরোজ আহমেদের স্ত্রী ডা. সামিনা সুলতানা একজন বিশেষজ্ঞ গাইনি ডাক্তার।