এটাই বিমানের প্রথম ড্রিমলাইনার। এই উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে বিমানের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৫টি। বিমানটি দেশে আনতে গত ১৫ আগস্ট বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্যদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) ইনামুল বারীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলে বোয়িং কোম্পানির এভারেট ডেলিভারি ও অপারেশন্স সেন্টারে যায়।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ২০০৮ সালে মার্কিন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন বিমান ক্রয়ের জন্য ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ইউএস ডলারের চুক্তি করে। ইতোমধ্যে বহরে যুক্ত হয়েছে চারটি নতুন বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর ও দুটি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বিমান। বাকি চারটি বিমান হলো বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার। এর প্রথমটি আগামীকাল দেশে আসছে। দ্বিতীয়টি এ বছর নভেম্বর ও সবশেষ দুটি ড্রিমলাইনার বিমান আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে যুক্ত হবে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হতে যাওয়া চারটি ড্রিমলাইনারের নাম পছন্দ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এগুলো হলো— আকাশবীণা, হংসবলাকা, গাঙচিল ও রাজহংস। রবিবার (১৯ আগস্ট) বহরে যুক্ত হতে যাওয়া ড্রিমলাইনারটি হলো আকাশবীণা।
আকাশবীণায় আসন সংখ্যা থাকছে ২৭১টি। এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি আর ইকোনমি ক্লাস ২৪৭টি।