জবাবে মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী তাকে সহায়তা প্রস্তাবের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের অবদানের কথা বাংলাদেশ কখনও ভুলবে না। বর্তমানে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দুই বন্ধু রাষ্ট্রের জনগণের মাঝে আরো সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।’
গত ১০ বছরে বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এক নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। দুই দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে একটি বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে ভারতীয় ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার প্রতিমন্ত্রীকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানান। প্রতিমন্ত্রী ধন্যবাদের সাথে আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন।
বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনেক কিছুরই মিল রয়েছে। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মধ্যেও নৈকট্য আছে। বিমান পরিবহন সংস্থাগুলো সরাসরি উভয় দেশের জনগণের সেবার সাথে জড়িত বিধায় দুই দেশের জনগণের মধ্যকার সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যম হিসেবে তাদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে। দুই দেশের মধ্যকার বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো দৃঢ় করতে বিমান পরিবহন ও পর্যটন অন্যতম মাধ্যম হবে বলেও প্রতিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।
সৌজন্য সাক্ষাৎকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনারের বাণিজ্যিক প্রতিনিধি শিশির কোঠারি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ।