আগামী অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে বোয়িং ৭৮৭-৯ উড়োজাহাজের মাধ্যমে পরীক্ষামূলক তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে কানটাস। প্রতিটিতে থাকবে ৪০ জন করে আরোহী। তাদের বেশিরভাগই কানটাসের কর্মী। এ কারণে এসব ফ্লাইটে সাধারণ যাত্রীদের চড়ার সুযোগ থাকছে না।
ইউনিভার্সিটি অব সিডনির বিজ্ঞানী ও মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞরা ফ্লাইটগুলোতে যাত্রীদের ঘুমের ধরন, খাবার ও পানীয় পানের হার, আলোর মাত্রা, শারীরিক চলন ও ইন-ফ্লাইট বিনোদন উপভোগের চিত্র পর্যবেক্ষণ করবেন। একইসঙ্গে তাদের স্বাস্থ্য পরখ করে দেখা হবে। ফ্লাইটের আগে ও পরে যাত্রীদের মেলাটোনিন হরমোনের মাত্রা রেকর্ড করতে পাইলটের সঙ্গে থাকবেন মোনাশ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা। এছাড়া কাজ করবে অস্ট্রেলীয় সরকার সমর্থিত অ্যালার্টনেস সেফটি অ্যান্ড প্রোডাক্টিভিটি কোঅপারেটিভ রিসার্চ সেন্টার।
২০২৩ সালের শুরু থেকে সিডনি থেকে লন্ডন ও নিউ ইয়র্কে বিরতিহীন ফ্লাইট চালাতে চায় কানটাস। প্রতিটির লাগবে ১৯ ঘণ্টা। তবে বাতাসের গতি ও আবহাওয়ার ওপর তা নির্ভর করছে। ফলে এটাই হবে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম বিরতিহীন বিমান সেবা।
সূত্র: বিবিসি, ডেইলি মেইল