গণশুনানিতে যাত্রীদের অভিযোগ শোনেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম নাইম হাসান। এতে উঠে আসা বিভিন্ন অভিযোগের স্বল্প সময়ে সমাধানের আশ্বাস দেন তিনি।
যাত্রী আব্দুল্লাহ শাওন বলেন, ‘বিমানবন্দরের অবকাঠামোগত অনেক উন্নতি হয়েছে। আগের চেয়ে অনেক কিছুই সুন্দরভাবে পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট অনেকের ব্যবহারে আমরা কষ্ট পাই। ইমিগ্রেশনে যারা আছেন, তাদের আমরা স্যার বলেই সম্বোধন করি। অথচ তারা তুই বলে খারপ আচরণ করেন।’
যাত্রীর এমন অভিযোগের জবাবে বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফউজ্জামান বলেন, ‘অনেকে এখানে কাজ করেন, কারও কারও ব্যবহারে সমস্যা থাকতে পারে। তবে এমনটি যেন আর না ঘটে সেই বিষয়ে পদক্ষেপ নেবো।’
তখন বেবিচক চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিমানবন্দরের সবকিছুই যাত্রীদের জন্য। তাই তাদের সুযোগ-সুবিধার দিকটি খেয়াল রাখা জরুরি। বিমানবন্দরে যেসব সংস্থা কাজ করে তাদের আচরণে যেন যাত্রীরা কষ্ট না পায় সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে।’
শুনানিতে আরও ছিলেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমোডর মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, সদস্য (প্রশাসন) মো. হাফিজুর রহমান, সদস্য (নিরাপত্তা) শাহ মো. ইমদাদুল হক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (ই/এম সার্কেল) মো. আবদুল মালেক, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল ফারুক, এভিয়েশন সিকিউরিটির (এভসেক) পরিচালক ওবায়দুর রহমান প্রমুখ।