অনুমোদনের নথি গত বৃহস্পতিবারই সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট দফতর থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পৌঁছেছে। এরপর আর কোনও কর্মদিবস ছিল না।
যাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তারা হলেন, কুমিল্লার সাবেক নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) এসএম আমিনুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক জেলা জজ মো. রুহুল আমিন খোন্দকার, জামালপুরের সাবেক অতিরিক্ত জেলা জজ মো. সিরাজুল ইসলাম ও খুলনার সাবেক অতিরিক্ত জেলা জজ মঈনুল হক। বর্তমানে তারা আইন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত রয়েছেন।
সূত্র জানায়, নথি বিবেচনায় নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হবে। বিচারক হিসেবে কর্মরত থাকাকালে ওই চার বিচারক বিভিন্ন সময়ে অজামিনযোগ্য মামলায় জামিন, আদালতে কর্মচারী নিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে দুর্নীতি ও অসদাচরণের আশ্রয় নিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া একই সভায় দুর্নীতি ও অসদাচরণের অভিযোগ থেকে দুই বিচারককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন কক্সবাজারের সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বর্তমানে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা জজ সৈয়দ হুমায়ুন আজাদ ও ময়মনসিংহের জেলা জজ আদালতের অধীন ঈশ্বরগঞ্জ চৌকি আদালতের সাবেক সিনিয়র সহকারী জজ মোহাম্মদ কামাল খান।
/ইউআই/এমএনএইচ/