ইউসুফ আলীর মেয়ের জামাতা জুয়েল জানান, ‘ইউসুফ আলী কদমতলী হাবিবনগর খানকা শরীফ এলাকায় পরিবার নিয়ে থাকতেন। তিনি ওই এলাকায় আসাদ মিয়ার বাড়িতে নৈশপ্রহরী হিসেবে প্রায় তিন বছর যাবৎ চাকরি করতেন। গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে কর্মস্থলের যাওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি বাসা থেকে বের হন। এরপর থেকে তাকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরদিন কদমতলী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করা হয়। কিন্তু তার কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি।’
কদমতলী থানার এসআই রফিকুল ইসলাম জানান, ‘শনিবার সকালে কদমতলী থানাধীন রায়েরবাগ খানকাশরীফ রোডে রহমান সুপার মার্কেট এলাকায় রাস্তার পাশে এক বৃদ্ধের লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেন। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। এ সময় নিহতের মেয়ের জামাতা জুয়েল তার শ্বশুরকে শনাক্ত করেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইউসুফ আলীর শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে তাকে অন্য কোনেও উপায়ে হত্যা করা হয়েছে কিনা, তা ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যাবে।’