সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় দুই পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়। হামলার সময়ের একাধিক ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব বিশ্লেষণ করে হামলাকারীদের শনাক্তের পাশাপাশি পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব পালনে কোনও গাফিলতি ছিল কিনা, তাও তদন্ত করে দেখা হবে।
তবে এসএমপির একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, হামলা চেষ্টার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সদস্যরা হামলাকারীকে থামানোর চেষ্টা করছেন। হামলাকারীকে থামাতে গিয়ে এক পুলিশ সদস্য আহতও হয়েছেন। এছাড়া পরে নিরাপত্তায় নিয়োজিত চার পুলিশ সদস্য হামলকারীকে গণপিটুনি থেকে রক্ষা করেছেন। না হলে গণরোষে হামলাকারী ফয়জুল্লাহ মারা যেতে পারতো।