আসামিরা হলেন—পূবালী ব্যাংক মাধবদী শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক (বর্তমানে বরখাস্ত), সাজ্জাদুর রহমান খান, নরসিংদীর এনএইচকে ফেব্রিক্স অ্যান্ড টেক্সটাইলের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ সাইকুল মামুন, কাকলী বেগম, ইজাজ টেক্সটাইলের স্বত্বাধিকারী মো. নাজমুল মোমেন, মেসার্স ইরফান টেক্সটাইলের স্বত্বাধিকারী মো. আতাউর রহমান, উত্তরার মেসার্স রেমিয়েন কমিউনিকেশনের স্বত্বাধিকারী মওদুদুর রহমান খান, মেসার্স ইনোভিকের স্বত্বাধিকারী ফারহানা নুসরাত খান, উত্তরার রেমিযেন ডিস্ট্রিবিউশন লি.-এর স্বত্বাধিকারী মো. বাহাউদ্দিন সাদী, মিরপুরের মো. মোরসালিন রহমান, ও মোহাম্মদপুরের মোহাম্মদ আলমগীর আহমেদ ও জিগাতলার মোহাম্মদ শফিউল আলম।
দুদকের মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে—আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে জালিয়াতি, প্রতারণা, ঘুষ লেনদেন, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি এবং চরম স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে রূপালী ব্যাংকের মাধবদী শাখা থেকে ৮৮ কোটি ৮৫ লাখ ৯ হাজার ৭৩২ টাকা আত্মসাৎ করেন। এতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেন ব্যাংকটির ম্যানেজার। এ ঘটনায় এ ঘটনায় ২০১৩ সালের ১১ নভেম্বর নরসিংদী মডেল থানায় পূবালী ব্যাংক মাধবদী শাখার সাবেক ব্যবস্থাপক রাকিব মিয়া অর্থ আত্মসাতের মামলা দায়ের করেন।