এর আগে গত ৯ জুলাই ডিআইজি মিজান ও তার স্ত্রী সম্পদ বিবরণী তলবের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। সিদ্ধান্তের দুদিন পরই এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিক তদন্তে ডিআইজি মিজান ও তার স্ত্রীর নামে প্রায় কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। তবে ট্যাক্স ফাইলের বাইরে নিজের কোনও সম্পদ নেই বলে ৩ মে সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেছেন মিজানুর রহমান। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের আনুষ্ঠানিক জিজ্ঞাসাবাদ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার সম্পদের ব্যাপারে দুদকের কর্মকর্তারা দীর্ঘসময় কথা বলেছেন। ট্যাক্স ফাইলের বাইরে আমার আর কোনও সম্পদ নেই।’