এসআই রফিক বলেন, ‘অপহরণের অভিযোগে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে। যে নম্বর থেকে ফোন করে মুক্তিপণ চাওয়া হয়েছিল, তা ট্র্যাক করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’তিনি জানান, ‘নিখোঁজ এনামুল হকের মা অভিযোগ করেছেন, মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য মোহাম্মদপুর বাসা থেকে বের হয়। এরপর থেকে তার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। পরবর্তী সময়ে রাত ১০টার দিকে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। পাশাপাশি জানানো হয়, ছেলে এনামুল সুস্থ আছে।’
ঘটনাটি অপহরণ না অন্যকিছু তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বাড্ডা থানার ইনস্পেক্টর (অপারেশনস্) ইয়াসিন গাজী বলেন, ‘যে নম্বর থেকে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করা হয়েছিল। সেই নম্বরটি ইতোমধ্যে ট্রেক করেছি। লাস্ট লোকেশন দেখাচ্ছে মুন্সীগঞ্জ গজারিয়ার একটি রিসোর্টে। আমাদের টিম কাজ করছে। অপহরণ না অন্যকিছু তা ভিকটিমকে উদ্ধারের পর বলা যাবে।’