প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে মো. বিলাল হোসেন বলেন, ‘ঘটনার সময় বাজন আলী মোবাইলফোনে কথা বলতে বলতে হাঁটছিলেন। এই সময় কমলাপুর থেকে খুলনাগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ধাক্কায় তিনি ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান।’ তিনি আরও বলেন, ‘বাজন আলীর পাশে পড়ে থাকা মোবাইলফোনের মাধ্যমে তার পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি বনানী হোমল্যান্ড ট্রেডিং নামে একটি জনশক্তি রফতানি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন। তার বাড়ি টাঙ্গাইলের কালীহাতি থানায়। তার বাবার নাম মোহাম্মদ আলী।’
বিকালে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ঢামেক মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও বিলাল হোসেন জানান।