আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে আবেদনটি জমা দেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার এ কে এম এহসানুর রহমান। আর দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
এর আগে ৩০ এপ্রিল জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালতের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসনের খালাস চেয়ে করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এ মামলায় বিচারিক আদালতের দেওয়া অর্থদণ্ড আপিল শুনানিকালে স্থগিত করে এ মামলার যাবতীয় নথি ২ মাসের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ আদালত।
সেই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জুন মামলার নথি হাইকোর্টে এসে পৌঁছায়। এরপর এ মামলায় জামিন চেয়ে আবেদন জানান খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা।
প্রসঙ্গত, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসনকে সাত বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকার অর্থদণ্ড দেন আদালত।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও আর্থিক জরিমানা করা হয়। পরে আপিল আদালতের রায়ে সাজার মেয়াদ বৃদ্ধি পায়।