চাকরির কথা বলে ওই নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয় বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। ধানমন্ডি থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মরফিদুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় ওই তরুণী অভিযোগ করেন, রবিবার চাকরির জন্য ধানমন্ডি ১৩ নম্বর রোডের একটি বাড়িতে ওই নারীকে ডেকে নেওয়া হয়। সেখানে যাওয়ার পর তিনি সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন।
ভুক্তভোগী ওই নারীকে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
রিহ্যাবের প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আল আমিন কাজল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘তারা দুজনই আমার সংগঠনের পরিচালক। তবে এই মামলার বিষয় আমি কিছু জানি না। যেহেতু মামলা হয়েছে, পুলিশ তদন্ত করবে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’