আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ চার জনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে, গত ১৯ নভেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে ‘পিইসি পরীক্ষায় শিশু বহিষ্কার কেন’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, পিইসি পরীক্ষায় ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ১৫ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন আইনজীবী জামিউল হক ফয়সাল। সঙ্গে ছিলেন এম মাহমুদুল হাসান, গাজী ফরহাদ রেজা ও মো. ফয়জুল্লাহ ফয়েজ।
আদালতে শুনানির সময় আইনজীবী জামিউল হক ফয়সাল বলেন, ‘বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের বয়স ১০-১১ বছর। এ বয়সের একজন শিশুকে বহিষ্কার করলে তার মনোজগতে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। তাদের বহিষ্কার করা উচিত হয়নি। এই শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার না করে অন্য কোনও উপায় অবলম্বন করা যেতো।’
উল্লেখ্য, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ২০১৮ সালের নির্দেশনার ১১ নম্বর অনুচ্ছেদে ‘শৃঙ্খলা লঙ্ঘনকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’র বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে।