বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানায়, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুসারে ৯৪ কন্যাশিশু ধর্ষণের শিকার এবং ৭ কন্যাশিশু সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এছাড়া ৭ শিশুসহ ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ১৫ জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছে ৫ জন এরমধ্যে শিশু ৩ জন। এছাড়া ৬ শিশুসহ ৭ জন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে। এসিডদগ্ধের শিকার হয়েছে ৪ শিশু এবং এসিডদগ্ধের কারণে মৃত্যু হয়েছে ১ জনের। অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছে ৪ জন, যার মধ্যে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, উত্ত্যক্তকরণের শিকার হয়েছে ৭ জন। শিশু অপহরণের ঘটনা ঘটেছে মোট ১১টি। পাচারের শিকার হয়েছে ৫ জন, যার মধ্যে শিশু পাচার করা হয়েছে ১ জন। বিভিন্ন কারণে ১২ জন শিশুসহ ৩৮ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়া ৫ জনকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। যৌতুকের কারণে নির্যাতন হয়েছে ৯ জন, এর মধ্যে ৪ জন যৌতুকের কারণে হত্যা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৪ জন শিশুসহ মোট ১১ জন। বিভিন্ন নির্যাতনের কারণে ৫ জন শিশুসহ আত্মহত্যা করেছে ১৩ জন এবং ১২ জন শিশুসহ ৪৩ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত ঘটনা ঘটেছে ১৪টি। সাইবার ক্রাইমের শিকার ১ শিশুসহ ৩ জন।