প্রোক্টর অফিস সূত্রে পাওয়া গেছে, সন্দেহের তালিকায় থাকা এসব শিক্ষার্থীদের মধ্যে ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ৮ জন, ফিন্যান্স বিভাগের ৪ জন, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ৪ জন, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২ জন, মার্কেটিং বিভাগের ১১ জনের নাম পাওয়া গেছে।
এই সন্দেহের তালিকায় ফিন্যান্স বিভাগের আছেন ৪ শিক্ষার্থী। এরমধ্যে ১৫তম ব্যাচের শুভ, বাকি তিনজন সাদমান, রুবেল মিয়া, মুকিত। এর মধ্যে মুকিত হচ্ছেন ১৮তম ব্যাচ। আর সাদমান ও রুবেল মিয়ার বিষয়ে এর বেশি জানা যায়নি।
ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ৮ জনের মধ্যে রয়েছেন- ২০তম ব্যাচের শিশির, রিজওয়ান, রাশেদ; ২১তম ব্যাচের সালেহ, আল আমিন। এছাড়া গোলাম জাকারিয়া, শাহ আলম ও পারভেজ আহমেদের বিস্তারিত জানা যায়নি।
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে সন্দেহের তালিকায় রয়েছেন ১৮তম ও ২০তম ব্যাচের শাহিন।
অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ৪ জন হলেন- ১৯তম ব্যাচের মেহেদী, ২০তম ব্যাচের হিমেল, ফিরোজ এবং ২১তম ব্যাচের এহসান।
সন্দেহের তালিকায় সব থেকে বেশি রয়েছে মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী। এ বিভাগের ১১ জন হলেন- ১৮তম ব্যাচের সোহাগ, আকরাম; ২১তম ব্যাচের শরিফ, ১৯তম ব্যাচের রাকিব,তারেক; ২০তম ব্যাচের অনিক, দিদার,নাজমুল ও ২১তম ব্যাচের মেহেদী। এছাড়া নাজ ও নূরের বিস্তারিত জানা যায়নি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোক্টর এম আমজাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন- ‘প্রায় দুই থেকে তিনমাস আগে সোলায়মান নামে মুহসীন হলের এক শিক্ষার্থীকে হিজবুত তাহরির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক করা হয়। সে সময় তার কাছে থেকে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয়। সেখানে এই ২৯ জনের নাম পাওয়া যায়।
/এসআর /এএইচ /