জিআর শাখার পুলিশ ইন্সপেক্টর আসাদুজ্জামান বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, অভিযোগপত্রটি ৩০ জনকে সাক্ষী করে আদালতে দাখিল করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে ৪ জনকে গ্রেপ্তার ও বাকি দুজনকে পলাতক দেখানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার হওয়া আসামিরা হলেন- খোরশেদ আলম, মেহেদী হাসান, মিতু আক্তার ও কায়কোবাদ। পলাতক আসামিরা হলেন- নাছিমা বেগম ও জহিরুল ইসলাম।
অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, মোতাহার হোসেন, সুজন দাশ, শফিকুল ইসলাম ও হেদায়েতুল ইসলামের ঠিকানা না পাওয়ায় তাদের অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, গত ২৯ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জ থেকে নিখোঁজ হয় শিশু আবদুল্লাহ। এরপর ২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ ও র্যাবের সদস্যরা আবদুল্লাহর বাড়ির মাত্র ১০০ গজ পশ্চিমের এক দোতলা বাড়ির একটি কক্ষ থেকে প্লাস্টিকের ড্রামে ভরা আবদুল্লাহর গলিত মৃতদেহ উদ্ধার করে।
গত ৩১ জানুয়ারি শিশুটির নানা মারফত আলী কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
টিএইচ/এজে/