তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে তিন দেশের স্বতন্ত্র অবস্থান ও করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে। এছাড়া আমরা কোথায় পৌঁছাতে চাই বৈঠকে সে বিষয়টি অনুধাবনের চেষ্টা করা হবে।
তিনি বলেন, এই বৈঠকে রাতারাতি অলৌকিক কোনও ফল আসবে- এমন নয়। তবে আমরা তিনটি পক্ষ পরস্পরকে পরস্পরের কথা শোনার সুযোগ করে দেবো।
সিরিয়ার তুরস্কের স্বার্থের একটা বড় জায়গা হচ্ছে, এটা নিশ্চিত করা যাতে কুর্দি মিলিশিয়ারা সীমান্তবর্তী এলাকায় আরও বেশি ভূমির ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে না পারে। এছাড়া সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে নিয়েও আঙ্কারার অস্বস্তি রয়েছে। তবে আসাদকে যেকোনও মূল্যে ক্ষমতায় রাখতে আগ্রহী রাশিয়া ও ইরান।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে মূল আলোচ্য বিষয় হবে কিভাবে প্রায় অর্ধযুগ ধরে চলে আসা সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের অবসান কীভাবে ঘটানো যায়। যুদ্ধ বন্ধে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন, আলেপ্পো নগরীতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা এবং সেখানকার বেসামরিক মানুষদের সহায়তা করার টেকসই প্রচেষ্টা নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হবে।
/এমপি/