বৈঠকে পুতিন জানিয়েছেন, চীনের প্রস্তাবিত বেল্ট ও সড়ক উদ্যোগকে তিনি সমর্থন করেন।
লি জানান, বিশ্বজুড়ে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও চীন ও রাশিয়া তাদের বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্বের নীতি পরিবর্তন করবে না। এ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের লক্ষ্য হচ্ছে উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ন্যায় বিচার ও নিরপেক্ষতার সুরক্ষা এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
লি আরও জানান, রাশিয়ার সঙ্গে বিনিময় ও সহযোগিতা বৃদ্ধিতে চীন আগ্রহী। বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীন ও রাশিয়ার একে অপরের সহযোগিতা করা উচিত।
বৃহস্পতিবার চীন-রুশ বাহিনীর ঊনবিংশ কৌশলগত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নেতৃত্ব দেন চীনের সামরিক কমিশনের জয়েন্ট স্টাফ বিভাগের ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ শাও ইউয়ান মিং এবংরুশ বাহিনীর প্রথম ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ সার্গেই রুতস্কোয়।
ওই দিনই শাও ইউয়ান মিং ষষ্ঠ মস্কো আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা অধিবেশনে ভাষণ দেন। তিনি বলেন, চীনের সেনাবাহিনী সর্বক্ষেত্রে বৈদেশিক সামরিক সম্পর্ক উন্নয়ন করবে এবং সক্রিয়ভাবে আন্তর্জাতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পাদন করে বিশ্ব ও আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা করবে।
/এএ/