ট্রাম্প প্রশাসনের মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে এরদোয়ানের এটাই প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর। মঙ্গলবার ট্রাম্প-এরদোয়ান বৈঠকে আলোচনায় সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায় দুটি ইস্যু। প্রথমটি হচ্ছে সিরিয়ায় কুর্দি সশস্ত্র গোষ্ঠী ওয়াইপিজি-কে মার্কিন অস্ত্র সরবরাহে ট্রাম্পের অনুমোদন। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত তুর্কি ভিন্নমতাবলম্বী নেতা ফেতুল্লাহ গুলেন-কে তুরস্কে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি।
ওয়াশিংটনে এরদোয়ানকে স্বাগত জানাতে জড়ো হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন তার্কিশ-আমেরিকান ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটির কো-চেয়ার গুনাই অভুন। তিনি বলেন, আমরা দলমত নির্বিশেষে এখানে একত্রিত হয়েছি। আমরা বিভাজনকে অতিক্রম করেছি।
এরদোয়ানের এ সফরের সপ্তাহখানেক আগেই সিরিয়ায় কুর্দি সশস্ত্র গোষ্ঠী ওয়াইপিজি-কে মার্কিন অস্ত্র সরবরাহের অনুমোদন দেন ট্রাম্প। এ গোষ্ঠীকেকে সন্ত্রাসী সংগঠন ও তুরস্কের জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে আঙ্কারা। এছাড়া, ২০১৬ সালের ১৫ জুলাই তুরস্কের ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের ঘটনায় ফেতুল্লাহ গুলেনকে দায়ী করে আসছে আঙ্কারা। ফলে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় এ দুই বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এরদোয়ান।
/এমপি/