এর আগে সম্প্রতি শিল্পোন্নত সাত দেশের সম্মেলন জি-সেভেন-এর চূড়ান্ত ইশতেহারে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের তীব্রতা হ্রাসে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়।
ঐতিহাসিক প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী, দু’বছর আগে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির পরিমাণ দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়। আর সে মোতাবেক, বিশ্বের ১৯৫টি দেশের বাতাসে কার্বন দূষণের মাত্রা কমাবার বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায় শিল্পোন্নত সাত দেশ।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস অবশ্য বলেছেন, ‘কোনও একটি দেশ এ চুক্তি থেকে বেরিয়ে গেলেই চুক্তিটি ধসে যাবে না।’
ইতোপূর্বে ট্রাম্প মানুষের তৈরি এই বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে ‘ভাঁওতাবাজি’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
উল্লেখ্য, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি কার্যকর করতে ৫৫টি দেশের সমর্থন দরকার। যার লক্ষ্য কার্বন নিঃসরণ ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনা।
/এমপি/