মার্কিন নির্বাচনে রুশ হস্তক্ষেপ ছাড়াও ইউক্রেন, সিরিয়াসহ অন্যান্য সমস্যা এবং কিছু দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে তাদের কথা হয়। আলোচনায় উঠে আসে সাইবার নিরাপত্তা ও সন্ত্রাসবাদের প্রসঙ্গও। তবে আলোচনার একটা বড় অংশ জুড়ে ছিলো গত বছরের মার্কিন নির্বাচনে ‘রুশ হ্যাকিং হস্তক্ষেপ’ সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়টি।
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, ‘মার্কিন নির্বাচনে রুশদের কোনো হস্তক্ষেপ ছিল না, পুতিনের এমন মন্তব্য মেনে নিয়েছেন ট্রাম্প।’ তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিলারসন বলেছেন, ‘ব্যাপারটি এখনও স্পষ্ট নয়, যেহেতু এই অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে এখনো তদন্ত চলছে, তারপরও এই ঘটনাটি নিয়ে রুশদের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘমেয়াদী একটি সমঝোতায় আসতে হবে।’
এদিকে জি-টোয়েন্টি সম্মেলনের প্রতিবাদকারীদের অনেকে মানবিক কারণে ‘ফ্যাসিস্ট অ্যামেরিকার’ বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার কথা জানিয়েছেন। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হয়েছেন অনেকে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে সরে যাওয়ায় ট্রাম্পবিরোধী ব্যানার দেখা গেছে জার্মানির রাজপথে। তবে সবকিছু সামলে নিয়ে এবারের সম্মেলনের একটা সুন্দর ইতি টানতে চান আয়োজকরা। সম্মেলনের যৌথ বিবৃতিই বলে দেবে তাদের সে চেষ্টা বাস্তবে কতটা সফল হয়েছে!
/এমপি/