দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস

ট্রাম্প জিজ্ঞাসাবাদমুক্ত দাবি করে মুলারকে চিঠি দিয়েছিলেন আইনজীবীরা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসাবাদে বাধ্য করা যাবে না দাবি করে রুশ সংযোগ তদন্তের প্রধান রবার্ট মুলারকে চিঠি দিয়েছিলেন ট্রাম্পের আইনজীবীরা। গত জানুয়ারিতে ২০ পৃষ্ঠার চিঠিটি লেখা হয়েছিল। ওই চিঠিতে যুক্তি দেখানো হয়, প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমতা অনুযায়ী জিজ্ঞাসাবাদ থেকে বিরত থাকার এখতিয়ার ট্রাম্প রাখেন। সোমবার (৪ জুন) এ খবরটিকে প্রথম পাতার শিরোনাম করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস।

দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস
চিঠিটি হাতে পাওয়ার দাবি করে প্রতিবেদনে বলা হয়, মাসের পর মাস ধরে ট্রাম্পের আইনজীবীরা মার্কিন নির্বাচনে রুশ সংযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জিজ্ঞাসাবাদ ঠেকাতে চেয়েছিলেন। ট্রাম্পের ক্ষমতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধান তদন্তকারী রবার্ট মুলারকে সতর্ক করেছিলেন তারা।

গত ২৯ জানুয়ারি মুলারের কাছে পাঠানো চিঠিটি লিখেছিলেন ট্রাম্পের আইনজীবী জন ডৌড। তবে এরপর ট্রাম্পের আইনজীবীদের দল ত্যাগ করেন জন। ওই চিঠিতে মুলারকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয় যে, ট্রাম্প অস্পৃশ্য। যেহেতু প্রেসিডেন্ট দেশের প্রধান আইনি কমকর্তা সেক্ষেত্রে তার সমালোচনা করা যাবে না, তাকে অভিযুক্ত করা যাবে না, ন্যায়বিচার বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ এনে দোষী সাব্যস্ত করা যাবে না। সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের অনেক ক্ষমতা আছে উল্লেখ করে বলা হয়, ট্রাম্প তদন্ত বাদ দিতে পারেন, কিংবা নিজের ক্ষমতা ব্যবহার করে এর থেকে অব্যাহতি নিতে পারেন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচনে রুশ সংযোগের বিষয়টি অনেকদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রে। নির্বাচনকে প্রভাবিত করে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জেতাতে মস্কো প্রপাগান্ডা ছড়িয়েছিল এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সাবেক এফবিআই পরিচালক জেমস কোমিকে বরখাস্তের পর এই তদন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্টের দিকে মোড় নেয়। তবে  ট্রাম্প বরাবরই এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। রাশিয়াও এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। সাবেক এফবিআই পরিচালক রবার্ট মুলারের নেতৃত্বে এই অভিযোগের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। রুশ সংযোগ নিয়ে ট্রাম্পের দলের লোকজনের বিরুদ্ধে আগে যে সব তদন্ত হয়েছিল,সেগুলোর কোনওটিতেই ট্রাম্প নিজে তদন্তাধীন ছিলেন না।মুলারের নেতৃত্বাধীন তদন্তে প্রথমবারের মতো তিনি নিজে আওতাভুক্ত হন। কিন্তু এখন পর্যন্ত ট্রাম্প তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হননি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসাবাদে বাধ্য করা যাবে না দাবি করে রুশ সংযোগ তদন্তের প্রধান রবার্ট মুলারকে চিঠি দিয়েছিলেন ট্রাম্পের আইনজীবীরা। গত জানুয়ারিতে ২০ পৃষ্ঠার চিঠিটি লেখা হয়েছিল। ওই চিঠিতে যুক্তি দেখানো হয়, প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমতা অনুযায়ী জিজ্ঞাসবাদ থেকে বিরত থাকার এখতিয়ার ট্রাম্প রাখেন। সোমবার (৪ জুন) এ খবরটিকে প্রথম পাতার শিরোনাম করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস।

চিঠিটি হাতে পাওয়ার দাবি করে প্রতিবেদনে বলা হয়, মাসের পর মাস ধরে ট্রাম্পের আইনজীবীরা মার্কিন নির্বাচনে রুশ সংযোগ তদন্তের অংশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জিজ্ঞাসাবাদ ঠেকাতে চেয়েছিলেন। ট্রাম্পের ক্ষমতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে প্রধান তদন্তকারী রবার্ট মুলারকে সতর্ক করেছিলেন তারা।

 
গত ২৯ জানুয়ারি মুলারের কাছে পাঠানো চিঠিটি লিখেছিলেন ট্রাম্পের আইনজীবী জন ডৌড। তবে এরপর ট্রাম্পের আইনজীবীদের দল ত্যাগ করেন জন। ওই চিঠিতে মুলারকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয় যে, ট্রাম্প অস্পৃশ্য। যেহেতু প্রেসিডেন্ট দেশের প্রধান আইনি কমকর্তা সেক্ষেত্রে তার সমালোচনা করা যাবে না, তাকে অভিযুক্ত করা যাবে না, ন্যায়বিচার বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ এনে দোসী সাব্যস্ত করা যাবে না। সংবিধান অনুযাযী প্রেসিডেন্টের অনেক ক্ষমতা আছে উল্লেখ করে বলা হয়, ট্রাম্প তদন্ত বাদ দিতে পারেন, কিংবা নিজের ক্ষমতা ব্যবহার করে এর থেকে অব্যাহতি নিতে পারেন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচনে রুশ সংযোগের বিষয়টি অনেকদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রে। নির্বাচনকে প্রভাবিত করে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জেতাতে মস্কো প্রপাগান্ডা ছড়িয়েছিল এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সাবেক এফবিআই পরিচালক জেমস কোমিকে বরখাস্তের পর এই তদন্ত মার্কিন প্রেসিডেন্টের দিকে মোড় নেয়। তবে  ট্রাম্প বরাবরই এমন অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন। রাশিয়াও এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। সাবেক এফবিআই পরিচালক রবার্ট মুলারের নেতৃত্বে এই অভিযোগের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। রুশ সংযোগ নিয়ে ট্রাম্পের দলের লোকজনের বিরুদ্ধে আগে যে সব তদন্ত হয়েছিল,সেগুলোর কোনওটিতেই ট্রাম্প নিজে তদন্তাধীন ছিলেন না।মুলারের নেতৃত্বাধীন তদন্তে প্রথমবারের মতো তিনি নিজে আওতাভুক্ত হন। কিন্তু এখন পর্যন্ত ট্রাম্প তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হননি।