পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগামী ১৮ আগস্ট শপথ নেওয়ার আশা করছেন পিটিআই প্রধান ইমরান খান। তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সাধারণ নির্বাচনে সর্বোচ্চ আসন পেলেও সরকার গঠনের মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে হাল ছাড়তে নারাজ দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে থাকা মুসলিম লীগ এবং পিপিপি। এজন্য প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের কৌশল চূড়ান্ত করছে দল দুইটি। এ বিষয়টি নিয়ে রবিবার শিরোনাম করেছে পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডন।
শনিবার মুসলিম লীগ নেতা শাহবাজ শরিফের বাড়িতে এ নিয়ে দুই ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে পিপিপি’র প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি এবং জাতীয় পরিষদের সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা সৈয়দ খুরশিদ শাহ। পিএমএল-এনের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন খাজা আসিফ, জাতীয় পরিষদের সাবেক স্পিকার আয়াজ সাদিক, রানা তানভীর হুসেইন ও খাজা সাদ রফিক। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী এবং স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার পদে ঐক্যবদ্ধ প্রার্থী দেওয়া এবং তার বিজয় নিশ্চিতে কাজ করার কথা বলেছে দুই দল। সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী পদে নওয়াজ শরিফের ভাই মুসলিম লীগ নেতা শাহবাজ শরিফকে সমর্থন দেওয়া হবে। তবে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী পদে এখনও কাউকে চূড়ান্ত সমর্থন দেওয়া হয়নি।