বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের সমস্যা, জনগণের ভোগান্তি এবং অবরোধ প্রত্যাহারে তাদের অনুরোধের কথা বিবেচনা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ফ্রন্টের তরফে বলা হয়, ‘আন্দোলনকারীরা লড়াইয়ে হেরে গেছে এবং আন্দোলন থামিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে বলে সরকার ও বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। তা ঠিক নয়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। পরিস্থিতি যাই হোক না কেনও আমরা লড়াই থেকে পিছু হটবো না।’
দেশে লোডশেডিং বেড়ে যাওয়ার জন্য সরকারকে দায়ী করে ইউডিএমএফের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সরকার কালো বাজারকে উৎসাহ দিচ্ছে। অথচ ভূমিকম্পকবলিত মানুষদের সহায়তার কথা ভাবা হচ্ছে না।’
১২ ফেব্রুযারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আন্দোলনের নতুন কর্মসূচিও ঘোষণা করেছে ইউডিএমএফ। বিবৃতিতে বলা হয়, ১২ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন জেলায় মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। ১৯ ফেব্রুয়ারি নিজেদের ১১ দফা দাবিতে সমর্থন আদায়ের জন্য স্বাক্ষর গ্রহণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে সীমান্ত থেকে অবরোধ প্রত্যাহার করার ইউডিএমএফকে স্বাগত জানিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি। আলোচনার মাধ্যমে ইউডিএমএফের সঙ্গে সমঝোতা হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
/এফইউ/