মিসরে ভর্তি হওয়ার জন্য ২০১০ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত অন্তত ৬১ শিক্ষার্থী তাদের ফলাফল নিয়ে জালিয়াতি করেছেন বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তদন্ত সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, সন্দেহভাজন ৬১ শিক্ষার্থীর অনেকে এখনও মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন এবং মেডিসিন ও ইসলামিক শিক্ষা বিষয়ে ডিগ্রি নিচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরইমধ্যে ১২ শিক্ষার্থীর বাবা-মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে নিজেদের সন্তান শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে জালিয়াতি করেনি বলেই দাবি করেছেন তারা।
২০১৪ সালে সর্বপ্রথম এ জালিয়াতির ঘটনাটি মালয়েশীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নজরে আসে। সে সময় ১৩৭ জন শিক্ষার্থীকে মন্ত্রণালয়ের নজরদারির আওতায় আনা হয়। পরে ৬৭ জন শিক্ষার্থীকে সন্দেহের তালিকায় রেখে ওই বছরই দুটি পুলিশ রিপোর্ট দায়ের করা হয়।
/এফইউ/