পূজায় মিষ্টিমুখ করুন বিখ্যাত মিষ্টি দিয়ে!

মিষ্টিমুখ ছাড়া উৎসব বেমানান। কয়েক বছর আগেও দুর্গাপূজার আকর্ষণ ছিল বাড়িতে বানানো মিষ্টি। রাত জেগে তৈরি করা হত রসগোল্লা, পান্তুয়া, নারিকেলের নাড়ুসহ নানান রকমের মিষ্টি। এখনও কেউ কেউ আগের মতো করে বাড়িতে মিষ্টি তৈরি করেন, আবার কেউবা দোকান থেকে বা অনলাইনে অর্ডার করেন মিষ্টি।

জেনে নিন বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত সব মিষ্টি সম্পর্কে-

রসমঞ্জরি

গাইবান্ধার বিখ্যাত মিষ্টি রসমঞ্জরি। স্বাদের কারণে গাইবান্ধার রসমঞ্জরির রয়েছে আলাদা সুনাম। রসালো ঘন দুধের ক্ষীরের সঙ্গে খাঁটি ছানার তৈরি এই মিষ্টি খেতে খুবই সুস্বাদু।

রসমঞ্জরি

বালিশ মিষ্টি

বালিশ মিষ্টি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার একটি প্রসিদ্ধ মিষ্টি। এই মিষ্টি দেখতে বালিশের মতো বিশাল আকারের। রসালো এই মিষ্টির এক একটির ওজন এক কেজি পর্যন্ত হয়। খাঁটি দুধের মিষ্টির অপর আলতো প্রলেপ দেওয়া হয় ক্ষীরের।

বালিশ মিষ্টি

রসকদম
মোহনীয় স্বাদ আর গুণে ভরা মিষ্টি রসকদম। এটি মেহেরপুরের বিখ্যাত একটি মিষ্টি। যেকোনও উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করে সুস্বাদু রসকদম।

রসকদম

রসমালাই
ভোজনরসিক মাত্রই কুমিল্লাকে চেনেন রসমালাইয়ের কারণে! দুধের রসমালাই যদিও অনেক জায়গাতেই তৈরি হয়, তবে কুমিল্লার রসমালাই বিখ্যাত সেই আদি যুগ থেকেই।

রসমালাই

নাটোরের কাঁচাগোল্লা

কাঁচাগোল্লা নাটোর জেলার ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি। এ মিষ্টি গোলও নয় আবার কাঁচাও নয়, তবুও নাম কাঁচাগোল্লা! দুধ ও চিনি ব্যবহার করে কাঁচাগোল্লা তৈরি করা হয়।

নাটোরের-কাচাগোল্লা

বগুড়ার দই

বগুড়ার দই নামেই চেনেন সবাই। স্বাদও অসাধারণ। যেকোনও উৎসবে বিখ্যাত এ দই থাকতে পারে অতিথি আপ্যায়নে।

বগুড়ার দই

 

 

/এনএ/