এই নিয়মের মধ্যে থেকে হঠাৎ করে বেরিয়ে আসলে হজম, বুক জ্বালাপোড়া, ওজন বাড়ার মত নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঈদের দিন অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহন থেকে তাই বিরত থাকলে সমস্যা কিছুটা লাঘব করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি যা করা লাগবেঃ
১. ঈদের নামাজের পূর্বে কিছু খেয়ে নেওয়া ভালো। খেজুর খেলে উত্তম। তবে ঘন দুধের পায়েস, সেমাই একটু কম খাওয়াটাই ভালো।
২. নামাজের পর হালকা খাবার যেমন দুধ অথবা লাবাং খাওয়া যেতে পারে।
৩. অপেক্ষাকৃত হালকা নাস্তা করা যেতে পারে। যেমন দুধ দিয়ে কর্ণফ্লেক্স সাথে একটি কলা অথবা রুটির সঙ্গে তরকারি।
৪. লাঞ্চ অথবা ডিনার রমজান মাসে ইফতার এবং সেহরির কাছাকাছি সময়ে করা ভালো, এতে সাধারণ খাদ্যভ্যাসের সঙ্গে মানিয়ে নিতে উপকার হবে।
৫. ঈদের খাবার আইটেমগুলোর মধ্যে মিষ্টি জাতীয় খাবারে চর্বি অথবা চিনির মত উপাদান কমিয়ে মধু কিংবা খেজুরের ব্যবহার করা উত্তম।
/এফএএন/