তাই উবার দাবি করছে, তারা এমন সব পরিবর্তন এনেছে তাদের সেবায় যা যাতায়াত ব্যবস্থাকে নিরাপদ এবং আরামদায়ক করে তুলবে।
যেসব কারণে মহিলারা উবার পছন্দ করবেন:
অন-ডিমান্ড ট্রান্সপোর্টেশন: মাত্র একবার বাটনে চাপ দেওয়ার মাধ্যমে যেকোনও সময়, যেকোনও স্থানে রাইডারদের নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য, সুবিধাজনক ও আরামদায়ক ভ্রমণের মান নিশ্চিত হয়। ২৪ ঘণ্টা চালু থাকার কারণে গণপরিবহনের বিকল্প হিসেবে উবার অত্যন্ত উপযোগী একটি মাধ্যম।
সেফটি ফিচার: নারীরা উবারের মাধ্যমে নিরাপদ ও আরামদায়ক ভ্রমণ উপভোগ করতে পারেন। ‘শেয়ার স্ট্যাটাস’, ‘লাইভ জিপিএস ট্র্যাকিং’, ‘ভেরিফাইড পার্টনার’ এবং ‘টু-ওয়ে ফিডব্যক’ সুবিধা থাকছে উবার অ্যাপে।
গণপরিবহনের বিকল্প: রাইডশেয়ারিং সার্ভিস নারীদের যাতায়াত ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন এনেছে। সামর্থ্য অনুযায়ী ‘উবার এক্স’, ‘উবার প্রিমিয়ার’ এবং ‘উবারমটো’ নামে উবারের তিন ধরনের সার্ভিস ঢাকায় চালু আছে।
উবারের সেফটি ফিচার:
ভেরিফাইড ড্রাইভার: সকল কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে তবেই ড্রাইভার পার্টনার নিয়োগ দেওয়া হয়।
জিপিএস ট্র্যাকড ট্রিপ: যাতায়াত করার সময় রাইডার ‘রিয়েল-টাইম জিপিএস ট্র্যাকিং’ সুবিধার মাধ্যমে কোন দিক দিয়ে যাচ্ছেন সেটা লক্ষ্য রাখতে পারবেন।
শেয়ার স্ট্যাটাস: ‘শেয়ারিং স্ট্যাটাস’ সুবিধার মাধ্যমে যাত্রাপথের বর্ণনা যেমন, গাড়ির তথ্য, ড্রাইভারের নাম ও রেটিং ইত্যাদি নিজের আপনজনদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন।
টু-ওয়ে ফিডব্যাক: টু-ওয়ে রেটিং ব্যবস্থা রাইডার এবং ড্রাইভার পার্টনারদের একে অপরের সাথে ভালো ব্যবহার ও সন্মান প্রদর্শন করতে উদ্বুদ্ধ করে।
জাতীয় হেল্পলাইন ৯৯৯: উবার তার অ্যাপে নতুন এক ফিচার যোগ করেছে যার মাধ্যমে সরাসরি জাতীয় হেলপলাইন সার্ভিস নাম্বার ৯৯৯ –এ কল করা যাবে। এর মাধ্যমে অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ এবং সরকারি এজেন্টদের যেকোনও সময় কাছে পাওয়া যাবে।
অ্যাপের মধ্যকার হেলপ সেকশন: রাইডাররা অ্যাপের ‘পাস্ট ট্রিপ সেকশন’ –এ যেয়ে পূর্বের রাইড সম্বন্ধে ফিডব্যাক দিতে পারবেন।