জেনে নিন হাই প্রোটিনের ঝুঁকি:
১) শরীরের বিপাক প্রক্রিয়ায় বাই প্রডাক্ট হিসেবে অ্যামোনিয়া তৈরি হয়। তাই অতিরিক্ত প্রোটিন খেলে শরীরে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ বেড়ে গিয়ে হেফোর্ডের মতো মৃত্যু ঘটতে পারে।
২) একেকজনের শরীরে প্রোটিনের প্রভাব একেকভাবে পড়ে। তবে লিভার ও কিডনির রোগীদের প্রোটিন খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।
৩) বডি বিল্ডার, দুধ পান করানো মা, গর্ভবতী, সার্জারির রোগীদের প্রোটিন খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
৪) অতিরিক্ত কার্বোনেটযুক্ত খাবার শরীরে সহজে হজম হয় না ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
৫) অতিরিক্ত প্রোটিন খেলে কিডনিকে অতিরিক্ত বর্জ্য শরীর থেকে বাইরে পাঠাতে হয়, এতে কিডনি এক পর্যায়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
অতিরিক্ত প্রোটিন খাচ্ছেন কীভাবে বুঝবেন?
প্রতিদিন হয়তো অতিমাত্রায় প্রোটিন খাচ্ছেন আপনি। তাই বুঝতে চেষ্টা করুন আপনার শরীর কিভাবে তা গ্রহণ করছে। শ্বাস-প্রশ্বাসে উদ্ভট গন্ধ, তার একটি পূর্বাভাস হতে পারে। ভালোভাবে ব্রাশ করা ফ্লস করার পরও সেই গন্ধ যদি না যায়, তাহলে বুঝতে হবে অতিরিক্ত প্রোটিন খাচ্ছেন আপনি। অতিরিক্ত প্রোটিন খেলে শরীরের ওজন এক পর্যায়ে বেড়ে যায়। যেমন একটি গবেষণায় দেখা গেছে অনেকেই প্রচুর ব্যায়াম করার পর ডিম খায় বেশি। এতে এক সময় তার ওজন বেড়ে যাওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। তাই সুস্থ থাকতে হলে ডাক্তারের পরামর্শে প্রয়োজনীয় প্রোটিনই গ্রহণ করা বুদ্ধিামানের কাজ।
তথ্যসূত্র: ইনস্টিকস ডট কম।