এই কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টার্ন্যাশনাল ইউনিভার্সির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সাবুর খান, বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যারিস্টার নাসের আলম, এবং অন্যান্য অতিথি হিসেবে ইয়ুথ অপর্চুনিটিজের কো-ফাউন্ডার মাকসুদ মানিক, জবসবিডি ডট কমের সি.ই.ও কে এম হাসান রিপন, বিল্যান্সার সি.ই.ও শফিউল আলম, অহনিশ ফিল্মসের সি.ই.ও এইচ আল বান্না, টেন মিনিট স্কুলের সোহান হায়দার এবং বাংলা ট্রিবিউন থেকে শারাফাত হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।
এই কনফারেন্সে অংশগ্রণকারী প্রত্যেকটি সামাজিক সংগঠনই তাদের কার্যক্রম এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা উপস্থাপনা করেছে, এবং একটি বিশেষ প্যানেল ডিসকাশনের মাধ্যমে আগত তরুণরা প্রশ্নাত্তর পর্বের মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়।
এই কনফারেন্সে তরুণদের পাশাপাশি ৩০ জন পথশিশুও অংশ নেয়। যারা এই কনফারেন্সে আসা তিনটি স্কুলের শিক্ষার্থী। পথশিশুদের নিয়ে কাজ করলেই হবে না বরং তাদের খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং উন্নত মানের শিক্ষা প্রদান করা গেলেই তারাও আগামীতে দেশের জন্য কিছু রেখে যেতে পারবে। এবং আগামীতে এমন দিন আসবে যখন এই দেশে পথশিশু বলতে কিছু থাকবে না, এমনটিই ব্যক্ত করে করেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সাবুর খান। পাশাপাশি সামাজিক সংগঠনগুলো তাদের কাজের মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়নে যাতে ভূমিকা রাখতে পারে সেই সিদ্ধান্তেও সকলে একমত পোষণ করে।
কনফারেন্সে আসা ১১ টি সংগঠন হেল্প দ্যা ফিউচার, এন্টিসিপেশন, ইউনিভার্সাল হেল্প হাব, আমার স্কুল, চ্যাইঞ্জ, শুনতে কি পাও?, পরিবর্তন স্কুল, দুর্নিবার ফাউন্ডেশন,মাসতুল ফাউন্ডেশন, এবং রাইট্স এইড বাংলাদেশসহ সকলকেই ড্যাফোডিল ফাউন্ডেশন এবং মুভেনকেয়ারের পক্ষ থেকে তাদের কার্যক্রমের জন্য সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পুরো আয়োজনের মিডিয়া পার্টনার ছিলো বাংলা ট্রিবিউন।
/এফএএন/