আতিউর রহমান বলেন, বাংলাদেশে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে তরুণরা অতোপ্রতোভাবে জড়িত। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান থেকে শুরু করে একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তরুণ সমাজের ভূমিকা অনন্য। এ তরুণ সমাজের সঙ্গে সরাসরি সর্ম্পক স্থাপন করতে পারতো বঙ্গবন্ধু। যার কারণে তার ডাকে মুক্তিযোদ্ধে তরুণরাই সবার্ধিক অংশগ্রহণ করেছিল। দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুও তরুণদের কথা চিন্তা করে বলেছিলেন আমি ভবিষ্যত বংশধরদের জন্য কাজ করছি। দুর্ভাগ্য আমাদের তার তিন বছর না যেতে আমরা তাকে হারিয়ে ফেলি। তবে এটি সত্য যে বঙ্গবন্ধুকে শারারীকভাবে বিচ্ছিন্ন হলেও তিনি মানসিকভাবে বিদ্যমান।
তরুণদের মধ্যে অফুরন্ত প্রাণশক্তি বিদ্যামান উল্লেখ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক এ গভর্নর বলেন, অন্যের দূর্বলতাকে অবলম্বন না করে নিজে যোগ্যতায় চেষ্টা চালাতে হবে। তরুণদের মধ্যে সফলতার জন্য বুভুক্ষা থাকতে হবে। তবেই সফলতা আসবে।
শাহাদুজ্জামান শিশিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক লায়লা আরজুমান বানু প্রমুখ।