পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি (সুচি) সংকট সমাধানের চেষ্টা করছেন। তার সরকারের মধ্যে অনেক সমস্যা আছে। এগুলো আপনারা জানেন। সম্পূর্ণ জিনিসটা অত্যন্ত সংবেদনশীল পর্যায়ে রয়েছে। তবে যা বলতে পারি, তাহলো আপনারা দেখেছেন, আন্তর্জাতিক সংস্থা, জাতিসংঘ, অন্যান্য মানবাধিকার সংস্থা আমাদের পক্ষে আছে।’ তিনি আরও বলেন, মিয়ানমার আন্তর্জাতিক সংস্থা আশিয়ানের অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র। এই সংস্থার কয়েকটি দেশও এই ব্যাপারটার সুরাহার জন্য মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। এখন আমাদের কর্তব্য হলো, বিভিন্ন লেভেলে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। আমরা এই প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। মানবিক কারণে যা করা দরকার, তা করছি। মিয়ানমার থেকে যারা চলে আসছে, তাদের খাদ্য ও চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।’
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী ১০ থেকে ১২ ডিসেম্বর ঢাকায় গ্লোবাল ফোরাম অন মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে আলোচনা হবে। আশা করি, এই সম্মেলন সমস্যার সমাধানে সাহায্য করবে।’
/ইএইচএস/এমএনএইচ