এতে গ্রে অ্যাডভার্টাইজ লিমিটেডের ম্যানেজিং পার্টনার ও কান্ট্রি হেড গাউসুল আজম শাওন বলেন, ‘আমাদের টোটাল প্যাকেজিং নিয়ে ভাবতে হবে। আমার মতে, টেলিভিশন চ্যানেলগুলো কেউ রেসপন্সিবল না। বিজ্ঞাপন তারা কতক্ষণ চালাবেন এটা তাদের ব্যাপার। সিদ্ধান্ত তাদের নিতে হবে। দ্বিতীয় কথা, আজকের এ বিশ্বায়নের যুগে, বড় বড় বাজেট নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে। তাদের থামাবেন কীভাবে?
আমাদের আন্দোলন হবে চ্যানলগুলোতে। জি-বাংলা বছরের ১০০০ কোটি টাকা নেয়। এভাবে সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা মাাটির নিচ দিয়ে চলে যায় সেটি নিয়ে কথা বলি না। আরা পড়ে আছি ৮০০ কোটি টাকা নিয়ে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আধ ঘন্টার নাটকে ৭-৮ মিনিটি আর এক ঘণ্টার নাটকে ১৬-১৭ বিজ্ঞাপন নেব না- এটা তাদের ভাবতে হবে।’
মিথিলা ফারজানার সঞ্চালনায় বৈঠকিতে এতে আরও অংশ নিয়েছেন নাট্য ব্যক্তিত্ব ও ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি গাজী রাকায়েত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফাহমিদুল হক, দীপ্ত টিভির প্রধান নির্বাহী উরফী আহমদ, গ্রে অ্যাডভার্টাইজ লিমিটেডের ম্যানেজিং পার্টনার ও কান্ট্রি হেড গাউসুল আজম শাওন, সাংবাদিক উদিসা ইসলাম এবং বাংলা ট্রিবিউনের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জুলফিকার রাসেল।
সরাসরি বৈঠকি দেখতে চোখ রাখুন চ্যানেল ৭১ এর পর্দায় এবং এ সম্পর্কিত সব সংবাদ পড়ুন www.banglatribune.com এ। এবং এ সংক্রান্ত সব নিউজ পড়তে সরাসরি বাংলা ট্রিবিউনের হোম পেইজে চোখ রাখুন। এছাড়া তথ্য পেতে নজর রাখুন বাংলা ট্রিবিউনের ফেসবুক পেইজে।
/এম/এফএএন/